Monday, October 31
Sunday, October 30
মনিরুজ্জামান প্রমউখ ( বাংলাদেশ )
তীর্থঙ্কর সুমিত
Saturday, October 29
সৌমেন্দ্র দত্ত ভৌমিক
মুখর মুখোটি
মুখোটি–তারপরও মুখোটি – সংখ্যাতীত !
অবসাদ গণনাকারীর কণ্ঠহার।
কেউ বলে, ঐ কর্ম কুকাজ
কখনো শুনি, কাজটি বিরক্ত প্রহার।
গণনার ভার অতএব বাহার
শৌখিনতায় ঢাকা পাঁক।
কিন্তু পাঁকেও ফোটে পদ্ম –
বিস্ময়ে তাক !
এই পাঁক- পদ্মে গায়ত্রী মন্ত্র জাগে ,
সুরাহার তুরীয় মুখটা ভাসে।
মুখোটির মুখরতায় মুগ্ধতা হাসে
সংখ্যালঘুরা রুদ্ধ বাক।
উজ্জ্বল দত্ত ( বাংলাদেশ )
শেখ আব্দুল খালেক ( বাংলাদেশ )
বিজলী ভয়াল মর্তে
মেঘে গর্জন করে তর্জন
বিজলী ভয়াল মর্তে,
নির্মম অতীব ভণ্ড বিভবে
ঘৃণ্য মেকী শর্তে।
যত আছে সব তস্কর সাধু
লিপ্ত ভয়াল কর্মে,
ওরা হিংসুক মঙ্গলনাশী
দেহ ঢাকা সব চর্মে।
ওরা দাম্ভিক ওরা নির্মম
নিষ্ঠুর ধরাতলে,
হৃদয়ে গহীনে সুপ্ত অনল
লেলিহান শিখা জ্বলে।
ওরা দুস্তর রক্ত পিপাসু
মানবের দুশমন,
নিধন যজ্ঞে মেতে ওঠে ওরা
হানা দেয় ক্ষণে ক্ষণ।
শান্ত ধরায় আসুর আত্মা
লালসায় উন্মাদ,
অভাগা জাতি পায় না মুক্তি
আঁধারে ভবিষ্যৎ।
লাসের গন্ধে ধরণী নিথর
ধ্বংসে রাক্ষস-পতি,
অন্ধ বিবেক হননে মত্ত
নাই তো মানব প্রীতি।
লালসার ফাঁদে মানবতা কাঁদে
সত্যের আলো ক্ষীণ,
সৃষ্টির সেরা বিশ্বমানব
তব কি ধরায় হীণ!
বন্দি জগৎ অসৎ শর্তে
মেলে না মুক্তি-পথ,
আলোর ভুবনে অন্ধ জগৎ
আঁধারে ভবিষ্যৎ।
জ্ঞানের রাজ্যে শোষকের থাবা
নির্মম অসহায়,
কন্ঠ রুদ্ধ সূর্য আঁধারে
বিনাশের শোভা পায়।
শুনরে যোয়ান চিৎকার ধ্বনি
নিত্য বাতাসে ভাসে,
মৃত্যু শঙ্কা হৃদয়ে গভীরে
কেঁদে মরে সব ত্রাসে।
প্রলয় মত্তে অসুর আত্মা
মানে না ধর্ম-বাণী,
রুখ দাও যতো আসুর আত্মা
বাঁচাও বিশ্বখানি।
কল্যানী ব্যানার্জি
Friday, October 28
Thursday, October 27
পাবলো পিকাসোর
Wednesday, October 26
উৎপল তালধি
Tuesday, October 25
শফিক হাসান
Monday, October 24
শেখ আব্দুল খালেক ( বাংলাদেশ )
কি আশায় বাঁধি বুক
তোমার কামনা সুপ্ত বাসনা
না বুঝে করেছি ভুল
গোপণ বিহারে নিরবে নিরবে
ছিড়েছ রঙিন ফুল।
তোমার হাসিতে ছুটেছি কেবল
করিনু মৃত্যু ভয়,
আশার আলোতে ফেলেছি স্বজন
করেছ হৃদয় ক্ষয়।
গোপণে গড়েছ অতুল প্রাসাদ
করেছ শূন্য ধন
তোমার লালসায় অকূল পাথারে
কাঁদে আজ শত মন।
তোমার কথায় ছুটেছে মানুষ
হৃদয়ে দিয়েছে ঠাঁই,
তুমি কেন আজ আঁধারের মাঝে
মুক্তির পথে নাই !
কত যে আশার কুসুম কানন
কত যে রঙিন ফুল,
কিসের অভাবে কেন যে শুকায়
কোথা আছে মহা ভুল !
অতীতের কাছে ফিরে ফিরে দেখ
কি ছিল স্বপন মনে,
সে স্বপন কেন ঝরে অবিরত
ভাব তাই ক্ষণে ক্ষণে।
যে মানুষ ভুলে অতিরের কথা
জীবনের সুখ দুখ,
সে মানুষ নিয়ে স্বপ্ন বিফল
কি আশায় বাঁধি বুক !
অতীতের স্মৃতি স্বর্ণ কোমল
হৃদয়-মিনারে হাসে,
শহীদী-আত্মা ত্যাগের মহিমা
বিজয় পতাকা ভাসে।
তোমার হস্তে আমানত রেখে
শহীদ মুক্ত দায়,
তুমি তো নিয়েছ সেই গুরু ভার
মা যেন মুক্তি পায়।