Thursday, October 6

উৎসব সংখ্যা-১৪২৩

অতিথি সম্পাদকীয়

পায়েল সামন্ত

গুচ্ছকবিতা

অভিষেক ঘোষ
রায়হান মুশফিক
সুরজিৎ সী, সৌরভ আহমেদ সকিবসকিব

কবিতা 

আনিসুর রহমান 
গোপাল দে 
দেবাশিস মুখোপাধ্যায় 
দ্বীপ সরকার 
নরেশ রায় 
মাসুম খান 
রাশেদ

নিঃসঙ্গ মহাত্মা ও এক রক্ষী




পায়েল সামন্ত
°°°°°°°°°°°′°°°°°°°°°°°°°°
কটিতে চলেছে প্রায় তিনশো বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল । রাত প্রহালেই উদিত হবেস্বাধীন ভারতের নতুন সূর্য । রাজধানী দিল্লি সহ প্রহর গুনছে পরম আকাঙ্ক্ষিত লগ্নের । পিছিয়ে নেই শহর কলকাতাও । কিন্তু যন্ত্রণায় ছটফট করছেন এই রুপান্তরের প্রধান নায়ক । প্রশ্ন করছেন নিজেকে , হাজার হাজার, তাজা প্রানের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা এলো  ,যে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে তিনি ` জাতির জনক ` সেই লক্ষ্য কি পূরণ হলো? তাঁর নিজের কাছে এর উত্তর 'না' ।

খণ্ডিত এই স্বাধীনতআ তো তিনি চাননি মহাত্মা । অথচ পরিস্থিতির এই বাধ্যবাধকতায় তাঁকেও মেনে নিতে হলো দেশভাগ । যন্ত্রনায় রক্তক্ষরণ হচ্ছে তাঁর হৃদয়ে । তাই তিনি দিল্লির মূল অনুষ্ঠানে নেই । স্বাধীনতা উদযাপনের আনন্দ উৎসব থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে একাকী বিনিদ্র রজনী যাপন করছেন কলকাতায় বেলেঘাটার হায়দারি মঞ্জিলে । নিঃসঙ্গ নায়ক পায়চারি করছেন অন্ধকার ঘরে । তাঁর সেই যন্ত্রনআর সাক্ষী ছিলেন একজনই । তিনি মহাত্মার দেহরক্ষী এক বাঙালি পুলিশ অফিসার , নাম হেমন্ত সেনগুপ্ত ।

নির্বাসন

সুকুমার সরকার
এবার আমাকে নির্বাসন দিও
কোনো শোভনীয় তৃণভূমে !
সে পথ যত কঠিনই হোক