Wednesday, November 9

জয়তী দাস




ই-৬৯ হাইওয়ে


কিলিমাঞ্জারো ও নীলনদের মিত্রতা স্থাপন করালেই, 
সিন্দবাদের চোখে আবিস্কারের নেশা লাগে!
রহস্যময় আনন্দ জেগে ওঠে... 

আসলে তোমার ভেতরে ঢুকে পড়লে শেষ রাস্তাটা আমাকে পেতেই হবে। 

তোমার এই দীর্ঘ টানেলের মধ্যে টিমটিমে বাতির আলোটা অনেক নিরাপত্তার দাবী তুলে, 
আমাকে গেট পাস দিয়েছিলো, যা তোমার স্কাইলাইটের সংকেত থেকে ঝরে পড়া ঋতুর সম্মোহন বাঁচিয়ে নমনীয় তামার মতো সংবেদশালী হয়ে যাবোই... 

যাবতীয় ভাইরাসের টিকা করণ মাংসপেশিকে জারিয়ে যুদ্ধ প্রান্তর...
এবং তোমার ভেতরে প্রবল সৌন্দর্যের মরুতৃষ্ণার ডাক জিপসিদের তাবুতে 
কয়েকরাত্রি জলীয় রঙিন বুদ্বুদে ডুবিয়ে রাখবে... 
তারপর ওই সর্পিল নীল গ্যালাক্সির সামনে হাটু গেঁড়ে বলে উঠবো,
আমিই তোমার দাসানুদাস....! 

এগোতে এগোতে ধাতুকল্প, ঝামাপাথর, স্নো ভাস্কর্য, রূপালি রূপকথা.... 
একসময় সিল মাছের দুই ডানা বেয়ে খুঁজে পাবো শেষের ওপার... 
ঠিক তখনই আরও একটা দরজা-
আশ্চর্য আলো, পথে এসে পড়ে...

No comments:

Post a Comment

লেখা পড়ুন এবং মতামত জানান ।